This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Thursday, August 9, 2018

টার্কির ১২ টি রোগ এবং চিকিৎসা

টার্কির ১২ টি রোগ এবং চিকিৎসা****************************************

***১: টার্কি বাচ্চা ফুটার পর নাভি শুকানোরজন্য"কসোমিক্স প্লাস" অথবা salco p ৩দিন পানির সাথে। মৃত্যু হার কম হবে এবং ভালো কার্যকারি
***২: ফাউলপক্স/গুটির জন্য ১চামুচ "পটাশ" ২ চামুচচুনের সাথে পরিমান মত পানি দিয়ে পেষ্ট তৈরি করেদিন ২বার গোটাতে লাগিয়ে দিন,পরপর ২দিন।খেয়াল রাখবেন চোখে যেন না যায়।পানির সাথে পেক্সাসিন দিন, গাঁয়ে জ্বর থাকলে ফাষ্ট ভেট দিন।
***৩: প্রতি ২ মাসে একবার কৃমির ঔষধ"এভিনেক্স" দিতে হবে।
***৪: উকুন হলে"এরোসল"বা পিপড়ার ঔষদব্যাবহার করলে ভালো ফল পাবেন।ডানার নীচেএবং লেজের নিচে খুব সতর্কতার সাথে হালকাভাবে ছিটিয়ে দিন।
***৫: রাণীক্ষেত হলে"ইরোকট" খুব কার্যকারিঔষধ। রোগ দেখা দেওয়ার সাথেসাথে চিকিৎসাকরতে হবে। এজন্য সবসময় "ইরোকট" ঘরেরাখতে হবে। দেরি হলে কিন্তু ১০০% সর্বনাশ।রানীক্ষেত এর বিকল্প বিভীন্ন চিকিৎসা আছে তবে সব চিকিৎসাই আংশিক কার্যকর। এ জন্য যথা সময়ে ভেক্সিন করা জরুরী।
***৬: টার্কির পালক পড়ে যাওয়া এবং খাদ্যে অরুচির জন্য"জিস ভেট" দারুন কার্যকরি।এটা ডিমের খোসা মজবুত করে,ডিম পুষ্ট করে।
***৭,পায়ের দূর্বলতার জন্য ভিউ ভিট(মানুষের টা) + ক্যলসিয়াম খাওয়ান।
***৮,ফাউল কলেরা হলে প্রথমে দূর্ঘন্ধ যুক্ত চুনা পায়খানা ও পরে পায়খানা হালকা সবুজ হয়ে যায়, ডানা ঝুলে পরে,ঘাড় বা পা বাকা হয়ে যায়।এ সমস্যার জন্য Esb30 বেশকার্যকরী। এতে কাজ না হলে লিষ্টিন প্লাস খাওয়ান।
***৯,ছোট বাচ্চার প্যরালাইজড হলে পা সূত দিয়ে স্বাভাবিক বাচ্চার সমানগেপ রেখে বেঁধে দিন।ভিটা ৩ খাওয়াতে থাকুন।আশা করা যায় ভাল হয়ে যাবে।
***১০,ঠান্ডা জনিত কারনে বা অন্য কোন কারনে চোখ বন্দ হয়ে গেলে চোখ ভালো করে কটনবার বা পরিস্কার সূতি কাপড় দিয়ে পরিস্কার করে সিভডেক্স ভেট ড্রপ দিন সকাল, সন্ধা।
***১১,শীতে টার্কির ঠান্ডা একটি কমন সমস্যা তাই কুসুম গরম পানি দেন,সাথে মাইক্রোনিড খাওয়ান ৩-৫ দিন, পরিমান মতো।কুয়াশা যেন ফার্মে না ডুকে,শুকনা লিটার ভারি করে দিন,প্রয়োজনিয় তাপের ব্যবস্থা করুন।
***১২,টার্কি প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে গেছে কিন্তুু মিট করে না,তাহলে AD3E খাওয়ান(রাতে) ৭ দিনেই দেখবেন ত্যজ কেমন বেড়ে যায়।



যারা শখের বসে বা বানিজ্যিক ভাবে টার্কি পালন করেন, প্রাথমিক চিকিৎসা সম্পর্কে তেমন ধারনা নেই এবং অনেকক্ষয়ক্ষতির সম্মুখিন হন, তারা এই চিকিৎসা টার্কিতিতির ও দেশি মুরগির ক্ষেত্রে প্রয়োগ করতেপারেন।।তবে অবশ্যই চেষ্টা করবেন ভাল ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে।আমার পরামর্শ গুলো আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেওয়া। দ্বীমত,তীমত থাকতেই পারে।সব মতামতই গ্রহনীয়।একজন ক্ষুদে খামারী যেন লাভজনক টার্কি খামার গড়ে তুলতে পারেন এ জন্য আমার পরামর্শ গুলো শেয়ার করলাম।সবাই ভাল থাকবেন

কাচা মরিচ ও শুকানো মরিচ সংরক্ষণ পদ্ধতি


কাচা মরিচ ও শুকানো মরিচ সংরক্ষণ পদ্ধতি
=================================














  বাজার থেকে কাচা মরিচ নিয়ে এসে ফ্রিজে রাখলেও ১-২ দিন পর পচন শুরু হয়ে যায়। বাজারেকাচা মরিচে প্রচুর পরিমাণে পানি ছিটায়।আর পানি সহ ফ্রিজে রাখলে পচন ধরবেই।তাই কাচা মরিচ গুলো বাজার থেকে আনার পর একটা পরিষ্কার কাপড়ে বিছিয়ে বাতাসে ভালো ভাবে পানি শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর মরিচের বোটাগুলো ছাড়িয়ে পঁচা বা আধা পঁচা মরিচ গুলো আলাদা করে ফেলে দিয়ে শুকনো পলিথিন ব্যাগে ভর্তি করে বায়ুশূন্য করে মুখটা ভালো ভালে পেচিয়ে ফ্রিজে রাখলে তুলনামূলক ভাবে বেশী দিন ভালো থাকবে।
শুকানো মরিচ মরিচ সাধারণত  অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা, ছায়াযুক্ত এবং শুকানো জায়গায় ২৮ ডিগ্রী সে. তাপমাত্রা ও ৬০% আপেক্ষিক আর্দ্রতায় ১ থেকে ২ সপ্তাহ রাখলে মরিচের কোন ক্ষতি হয় না। সংগ্রহের পর বাছাই করে শুধু ভালগুলো সংরক্ষণের জন্য রাখতে হবে। সূর্যের আলোর সাহায্যে ফল শুকিয়ে সংরক্ষণ আমাদের দেশে একটি প্রচলিত পদ্ধতি। কিন্তু একটু খেয়াল না করলে বেশি সূর্যের তাপে ফল সাদাটে রঙ ধারণ করে। সংগ্রহকৃত ফলে বৃষ্টি বা শিশির পড়লে ‘ফল পঁচা’ রোগ দেখা দেয়।
মরিচ শুকানোর সময় মরিচের বোটা যেন খুলে না যায় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। মরিচ ৬৫ ডিগ্রী সে. তাপমাত্রার গরম পানির মধ্যে ৩ মিনিট রাখলে ফলের শুকানোর সময়টা কমে যায় ফলে মরিচের রঙ ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং মরিচ সংগ্রহের পরের ক্ষতি কম হয়।
মরিচ শুকানোর পর মাচার উপরে টিনের ডোল, গোলা, বেড়ি, পলিথিন বা ড্রামে রাখতে হবে। মরিচের গোলা এমন হওয়া উচিৎ যেন বাইরে থেকে বাতাস ঢুকতে না পারে। যেসব ঘরের উপর ছায়া পড়ে এবং স্যাঁতসেঁতে জায়গায় অবস্থিত তেমন ঘরে মরিচ সংরক্ষণ করা যাবে না।